ড. এপিজে আবদুল কালাম : জীবনের মোড় ঘুরিয়েছিলেন এক আশ্চর্য সন্ন্যাসী/ When Dr. A P J Abdul Kalam met Swami Shibananda Saraswati
ড. এপিজে আবদুল কালাম : জীবনের মোড় ঘুরিয়েছিলেন এক আশ্চর্য সন্ন্যাসী / When Dr. A P J Abdul Kalam met Swami Shibananda Saraswati
সেই অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য তিনি স্কুল জীবনের শেষে ফিজিক্স নিয়ে ১৯৫০ সালে তিরুচিরাপল্লীর সেন্ট জোসেফ কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন। ১৯৫৪ সালে ফিজিক্সে স্নাতক হলেন। তখন তাঁর সামনে দুটো পথ খোলা ছিল। এক. মাদ্রাস ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে ফিজিক্স নিয়ে হায়ার এডুকেশনে এগিয়ে যাওয়া। আর দুই. ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তি হওয়া।
আব্দুল কালাম স্যার নিজেই বলেছেন, যেহেতু তাঁর স্বপ্ন ছিল বিমানের পাইলট হওয়া, তিনি তাই ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সকেই বেছে নিয়েছিলেন। ভর্তি হয়েছিলেন এমআইটিতে অর্থাৎ মাদ্রাজ ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে। তখন নিয়ম ছিল ফার্স্ট ইয়ারে পড়াশোনা শেষ হলেই সেকেন্ড ইয়ারে ছাত্রছাত্রীদেরকে নিজেদের ইঞ্জিনিয়ারিং স্ট্রিম বেছে নিতে হত।
পাইলট হওয়ার স্বপ্নে বিভোর আবদুল কালাম স্যার সেসময় অর্থাৎ সেকেন্ড ইয়ারে বেছে নিয়েছিলেন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অর্থাৎ বিমান চালানো সংক্রান্ত প্রযুক্তিবিদ্যা। এই একাডেমিক ডিগ্রিটি থাকলে পাইলট হবার যোগ্যতানির্ণায়ক পরীক্ষায় সফল হওয়া সহজ হত। যাইহোক, এমআইটি-তে ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স শেষ করার পর তিনি হাতে-কলমে শিক্ষার জন্য, বিমানের বিভিন্ন প্রযুক্তিগত বিষয় প্র্যাকটিক্যালি শেখার জন্য ব্যাঙ্গালোরের হ্যাল (HAL) তথা হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক লিমিটেড সংস্থায় ভর্তি হলেন, এবং তা যথারীতি শেষ করার পরেই তিনি ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সে চাকরির জন্য তাঁর কঠোর-কঠিন প্রস্তুতি শুরু করলেন।
#
১৯৫৮ সালে তিনি দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে চাকরির ইন্টারভিউয়ের চিঠি পেলেন -- দিল্লির প্রতিরক্ষা মন্ত্রক থেকে এবং দেরাদুনের ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্স থেকে। দিল্লিতে তাঁর ইন্টারভিউ ভালো হয়েছিল, কিন্তু তাঁর লক্ষ্য তো ছিল, তিনি বিমানের পাইলট হবেন। সেই লক্ষ্য নিয়েই তিনি দেরাদুনে হাজির হলেন।
দেরাদুনে ইন্টারভিউ ছিল চারদিনের। Debate, Discussion, Questioning, Medical checkup ইত্যাদি নিয়ে ছিল ইন্টারভিউয়ের গোটা পর্বটি। ২৫০ জনের মত ক্যান্ডিডেট সেদিন হাজির হয়েছিলেন। একদম শেষ পর্বে মাত্র ৯ জন কোয়ালিফাই করলেন। এপিজে আবদুল কালাম স্যার ছিলেন নবম ক্যান্ডিডেট। চাকরির পোস্ট কিন্তু ছিল টোটাল ৮টি।
শুরু হলো শেষ পর্ব অর্থাৎ মেডিকেল চেক আপ পর্ব। কালাম স্যার ছিলেন নবম, অর্থাৎ যদি কোন ক্যান্ডিডেট
মেডিকেল চেক আপে ফেল করেন, তবে তিনি মেডিকেল চেক আপে চান্স পাবেন। কিন্তু পূর্ববর্তী
আটজন ক্যান্ডিডেট প্রত্যেকেই মেডিকেল চেকআপ পর্বটি ক্লিয়ার
করেছিলেন। ফলস্বরূপ, দুর্ভাগ্যক্রমে অথবা সৌভাগ্যক্রমে এপিজে আবদুল কালাম
স্যার এয়ার ফোর্সের চাকরির পরীক্ষাটি crack করতে পারলেন না।
সৌভাগ্যক্রমে কথাটি বললাম এই কারণে যে, তখন যদি তিনি সেই
পরীক্ষা ক্র্যাক করতে পারতেন, তাহলে পরবর্তী সময়ে তাঁকে আমরা মিসাইল ম্যান হিসেবে
বলুন, বা ভারতের একাদশতম রাষ্ট্রপতি হিসাবে বলুন, তাঁকে আমরা কখনোই সেভাবে পেতাম না।
#
এয়ারফোর্সের পরীক্ষায় অসফল হওয়ার জন্য তিনি ভীষণ এক ডিপ্রেশনে, এক গভীর হতাশার মধ্যে ডুবে গেলেন। তিনি ভাবতেই পারছিলেন না যে, সে-ই স্কুল থেকে পাইলট হওয়ার লক্ষ্যকে পাখির চোখ করে তিনি কলেজে ফিজিক্স নিয়ে পড়লেন, এমআইটিতে অ্যারোনটিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লেন, হ্যালের প্র্যাকটিক্যাল কোর্স করলেন, সবশেষে এয়ার ফোর্সের পরীক্ষার জন্য কঠোর-কঠিন পরিশ্রম করলেন, অথচ তার মিশন শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হল। তিনি পাইলট হতে পারছেন না। তাঁর জীবনের সমস্ত আশার আলো যেন একমুহূর্তে নিভে গেল।
বিষন্ন বিষাদগ্রস্ত
আবদুল কালাম স্যার দেরাদুন থেকে দিল্লি ফিরে আসার বাস ধরলেন।
বাসে ঋষিকেশ পৌঁছানোর পর তিনি গঙ্গার টলটলে পরিচ্ছন্ন সুন্দর জল দেখে ভীষণ মুগ্ধ হয়েছিলেন। আসলে তিনি অশান্ত অস্থির মন নিয়ে শান্তির খোঁজ করছিলেন। তিনি মনস্থির করলেন, ঋষিকেশের গঙ্গায় তিনি স্নান করবেন
সম্ভবত তিনি সেদিন ঋষিকেশে রাত্রিযাপন করেছিলেন, কারণ তিনি বলেছেন, সেদিনটি ছিল ১৯৫৮
সালের নভেম্বর মাসের ২৬ তারিখ। ভোর সাড়ে ছটায় তিনি
সেদিন গঙ্গাস্নান করেন। গঙ্গাস্নান করে তিনি পাহাড়ের উপর দিকে উঠে আসেন। সেখানেই
ছিল ভারতবিখ্যাত যোগী স্বামী শিবানন্দ সরস্বতী মহারাজের আশ্রম, যার পোশাকি নাম ছিল ডিভাইন লাইফ সোসাইটি।
#
আশ্রমে প্রবেশ করে আব্দুল কালাম স্যার লক্ষ্য
করলেন যে, স্বামী শিবানন্দ মহারাজ যেন গৌতমবুদ্ধের মত চারিদিক আলো করে তাঁর আসনে
উপবিষ্ট আছেন। সামনে অনেক ভক্তের সমাগম, সেখানে সাধারণ মানুষজনও আছেন। স্বামীজি ধীরস্থির
শান্ত কন্ঠে আধ্যাত্মিক বিষয়ে বক্তব্য রাখছিলেন।
সেসময় আশ্রমের নিয়ম ছিল, স্বামীজি তাঁর
বক্তব্যের শেষে দুজন দর্শনার্থীকে ডেকে নেবেন, তাদের সংশয় ক্লিয়ার করার জন্য। সেদিনও
যথারীতি স্বামীজি, আধ্যাত্মিক বিষয়ে তাঁর বক্তব্যের শেষে একজন শ্বেতকায় দর্শনার্থীর
সঙ্গে, দ্বিতীয় দর্শনার্থী হিসেবে আচমকা ডেকে নিয়েছিলেন স্বয়ং এপিজে আবদুল
কালাম স্যারকে।
স্বামীজীর কাছে এগিয়েই কালাম স্যারের মনে হয়েছিল, স্বামীজি যেন সত্যিই ধ্যানমগ্ন গৌতমবুদ্ধ। অর্ধ নিমীলিত চোখ, পৃথিবীর ঘটনাবলী সম্পর্কে যেন প্রকৃতই উদাসীন। কালাম স্যারকে তিনি বসতে বললেন, তারপর নাম জিজ্ঞাসা করলেন। কালাম স্যার নিজের নাম বলার পর ভেবেছিলেন, মুসলিম বলে হয়তো স্বামীজি বিরক্তি প্রকাশ করবেন, কিন্তু সেদিকে স্বামীজি মোটেই ভ্রুক্ষেপ করলেন না, বরং স্বামীজি শান্ত কন্ঠস্বরে জিজ্ঞাসা করলেন: 'তুমি এত বিষাদগ্রস্ত কেন? তোমার দুঃখের কারণ কি?'
কালাম স্যার দুঃখ করে বললেন: 'আমি পাইলট হতে চেয়েছিলাম,
কিন্তু পরীক্ষায় আমি সিলেক্টেড হইনি। সেটাই আমার দুঃখ।'
স্বামীজি ভগবত গীতা বার করে বললেন, তুমি কি গীতা দেখেছো?
এরপরেই তিনি গীতার একাদশ অধ্যায় বার করে পড়তে শুরু করলেন। একাদশ অধ্যায়ের বিষয় হল অর্জুনের দ্বারা শ্রীকৃষ্ণের বিশ্বরূপদর্শন।
স্বামীজী বললেন, 'অর্জুন যখন মহাভারতের
যুদ্ধে যোগদান করা নিয়ে সংশয়ে ছিলেন, তখন তাঁর সেই সংশয়কে দূর করার জন্য
শ্রীকৃষ্ণ বিশ্বরূপ ধারণ করে অর্জুনকে বলেছিলেন: পরাজিত হওয়ার মনোভাবকে, পরাজিত হওয়ার সংশয় এবং দুশ্চিন্তাকে জয় করো। Don’t run from
the worries. You defeat the defeatist tendency.'
কালাম স্যার উপলব্ধি করলেন, জীবন যুদ্ধে জয়ী হতে হলে অর্জুনের মতোই সমস্ত সংশয় আর হতাশাকে জয় করতে হবে। তিনি স্বামীজীর কাছ থেকে আরও কথা শোনার জন্য উদগ্রীব হলেন। স্বামী শিবানন্দ সরস্বতী মহারাজ এবার ধীর কণ্ঠে অসাধারণ কয়েকটি কথা বললেন। তিনি বলেছিলেন: 'Accept your destiny and go ahead with your life. You are not destined to become an airforce pilot. What you are destined to become is not revealed now but it is predetermined. Forget this failure, as it was essential to lead you to your destined path. Search, instead, for the true purpose of your existence. Become one with yourself, my son! Surrender yourself to the wish of God.'
যার মূল অর্থ হল:
'তুমি যে কারণে জন্মগ্রহণ করেছ, সেই গন্তব্যস্থল গ্রহণ করো, আর তা নিয়েই ভবিষ্যতের পথে যাত্রা করো। এয়ারফোর্সের অফিসার হওয়া তোমার গন্তব্যস্থল নয়। তোমার যা গন্তব্যস্থল
তা এখনো প্রকাশিত হয়নি, কিন্তু তা পূর্বনির্ধারিত।
তোমাকে সঠিক গন্তব্যস্থলে নিয়ে যাওয়ার জন্য তোমার এই সাম্প্রতিক ব্যর্থতা জরুরি।
এই ব্যর্থতাকে ভুলে যাও এবং পরিবর্তে পৃথিবীতে নিজের অস্তিত্বের পিছনে সত্যিকারের উদ্দেশ্য
অন্বেষণ কর। নিজের সাথে একাত্ম হওয়ার জন্য ঈশ্বরের কাছে নিজেকে সমর্পণ করো।'
#
সেদিন ঋষিকেশে শিবানন্দ স্বামীজীর সাথে সেই অসাধারণ সাক্ষাৎকারের পর এপিজে আবদুল কালাম স্যার ব্যর্থতা থেকে সফলতার মন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে নতুন এক উদ্যমে জীবন শুরু করলেন। দিল্লি ফিরে এসে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকে তাঁর প্রথম ইন্টারভিউয়ের সফলতার জন্য প্রতিরক্ষা বিভাগে সিনিয়র সাইন্টিফিক অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসাবে তাঁর কর্মজীবন শুরু করলেন। সেখানেই, আপনারা জানেন, নন্দী নামে তিনি একটি হোভারক্রাফ্ট নির্মাণ করে সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন। এরপরেই দিল্লি থেকে ইনকসপারের পক্ষ থেকে ইন্টারভিউ এর জন্য তার ডাক আসলো। সেই ইন্টারভিউতে সফল হয়ে তিনি ইনকসপার তথা পরবর্তীকালের ইসরোর রকেট ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজে যোগ দিলেন।
তারপর তো ইতিহাস।
#
১৯৮০ সালে
কালাম স্যারের নেতৃত্বে এস এল ভি 3 রকেট তৈরি হল, যার সাহায্যে মহাকাশে পাঠানো হলো রোহিনী স্যাটেলাইট।
এরপর তার নেতৃত্বে একের পর অগ্নি, পৃথ্বী, আকাশ ইত্যাদি বিভিন্ন
মিসাইল তৈরি হলো। দেশের মানুষের কাছে
তিনি মিসাইল ম্যান নামে পরিচিত হয়ে উঠলেন।
১৯৯৮ সালে রাজস্থানের পোখরানে পরমাণু বোমার পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণেও তিনি নেতৃত্ব দিলেন।
১৯৮১
সালে পদ্মশ্রী, ১৯৯০ সালে পদ্মবিভূষণ, এবং ১৯৯৭ সালে দেশের সর্বোচ্চ
অসামরিক পুরস্কার হিসাবে পেলেন ভারতরত্ন।
অবশেষে ২০০২ সালে ভারতবর্ষের একাদশতম রাষ্ট্রপতি হলেন।
#
আব্দুল কালাম স্যার বলেছেন,
তার এই সফল জীবনের মূল মন্ত্র ছিল একটাই। তা হলো: "Defeat the defeatist tendency". হেরে যাবার মনোভাবকে পরাস্ত করো।
বলাবাহুল্য, এই মন্ত্র দাতা ছিলেন স্বামী শিবানন্দ সরস্বতী মহারাজ, যাকে নিয়ে কালাম স্যার কখনো বলেছেন: "Today whatever success I have had in my life, is because of that advice I got from Swami Shivananda in Rishikesh.”
আবার কখনো বলেছেন, “(He is) Guru
of my life.”
যে ভারতীয়হিন্দু সন্ন্যাসী ড. এপিজে
আব্দুল কালাম স্যারের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন, তাঁর জীবনের যাবতীয় সাফল্য অর্জন করার ক্ষেত্রে যে ভারতীয় হিন্দু যোগী তাঁকে
পথ দেখিয়েছিলেন, সেই সন্ন্যাসী সম্পর্কে কয়েকটি তথ্য দিয়েই এই
আলোচনা আমি শেষ করব।
#
১৮৮৭
সালের ৮ই সেপ্টেম্বরে স্বামী শিবানন্দ সরস্বতী মহারাজ জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
জন্মস্থান বর্তমান তামিলনাড়ুর তিরুনেলভেলি জেলার পট্টোমাদাই গ্রাম। বাবা শ্রী পি এস ভেঙ্গূআয়ার ছিলেন একজন রেভিনিউ অফিসার।মা য়ের নাম ছিল শ্রীমতি পার্বতী আম্মাল।
কলেজে পড়ার সময়ই মেডিকেল সায়ন্সে অসাধারন
বুৎপত্তি অর্জন করেছিলেন। কলেজ থেকে গ্রাজুয়েট
হয়ে বেরোনোর পর ব্রিটিশ মালয়ে ১০ বছরের জন্য ডাক্তারি করেন।
১৯২৩ সালে আধ্যাত্মিক জীবনের সন্ধানে তিনি ভারতে
ফিরে আসেন।
১৯২৪ সালে তিনি ঋষিকেশে যান এবং সেখানে স্বামী
বিশ্বানন্দ সরস্বতী মহারাজের কাছে দীক্ষা গ্রহণ করেন।
১৯৩৬ সালে ঋষিকেশেই ডিভাইন লাইফ সোসাইটি নামে
যোগাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন, যা স্বামী শিবানন্দ আশ্রম হিসাবে সকলের কাছে পরিচিত হয়।
১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেন শিবানন্দ আয়ুর্বেদিক ফার্মাসি।
১৯৪৭ সালে অল ওয়ার্ল্ড সাধুস ফেডারেশন তৈরি করেন
১৮৪৮
সালে তিনি যোগা বেদান্ত ফরেস্ট একাডেমী প্রতিষ্ঠা করেন।
যোগাভ্যাসের ক্ষেত্রে তিনি আসন, প্রাণায়াম
ধ্যান ও ভক্তির উপর সবিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন।
গভীর
আধ্যাত্মিক বিষয় ও যোগশাস্ত্রের উপর ২০০টির উপর বই তিনি লিখেছেন।
১৯৬৩ সালের ১৪ই জুলাই ঋষিকেশে নিজের আশ্রমেই
তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
#
আজ এই পর্যন্ত। দেখা হবে নতুন কোন এইরকমই
নলেজেবল ভিডিওতে।
ভালো থাকুন। নমস্কার।
তথ্যঋণ:
১) Wings of Fire By APJ Abdul Kalam
২) বিজ্ঞান সাধক এপিজে আবদুল কালাম By
বরুণ মজুমদার
৩) এপিজে আবদুল কালাম: জীবন ও সাধনা By কমলবিকাশ বন্দ্যোপাধ্যায়
৪) ভারতরত্ন এ পি জে আব্দুল কালাম By পৃথ্বীরাজ সেন
৫) ইউটিউব চ্যানেল: SivanandaGurukul
৬) Wikipedia
Comments
Post a Comment